কিন্তু ওর তো বিয়ে হয়ে যাওয়ার কথা ছিলো...? তাহলে ও এখানে কি করছে..?
তানহা আমায় দেখে চমকে গিয়ে বললো------
-মেহমেদ, তুই এখানে..?{[(আগেই বলে রাখি গল্পের হিরোর ডাকনাম মেহমেদ)}]
সবাই তানহার কান্ড দেখে অবাক হয়ে গেল। তানহার হুট করে মনে পড়ল ও সবার সামনে কথা বলছে।
এরপর ও নিজেকে কন্ট্রোল করে কড়া বসের মতো সবাইকে কিছু কড়া উপদেশ দিতে লাগল।
আর আমি শুধু ওর মুখের দিকে চেয়েছিলাম।
সে কি চাহনি ওর, বিধাতা যেন ওর মধ্যে একটি আলাদা রূপ দিয়ে দিয়েছে।
চোখ ফেরানোই দায়.
সে কি চাহনি ওর, বিধাতা যেন ওর মধ্যে একটি আলাদা রূপ দিয়ে দিয়েছে।
চোখ ফেরানোই দায়.
সেই আগের মতো কথা বলার স্টাইল, পারসোনালিটি সব মিলিয়ে এক অনন্য তানহা, এক আলাদা মায়া ওর চেহারায়।
ওর মুখশ্রী যেন না ভোলার মত।
ওর মুখশ্রী যেন না ভোলার মত।
হয়তো এই কারনেই এক সময় ওর প্রেমে পড়েছিলাম আমি।
কিন্তু আজ সবই অতীত।
ভাগ্যের বিবর্তনে ও আজ আমার অফিসের বস। আর আমি ওর সামান্য কর্মচারী মাত্র।
কিন্তু আজ সবই অতীত।
ভাগ্যের বিবর্তনে ও আজ আমার অফিসের বস। আর আমি ওর সামান্য কর্মচারী মাত্র।
জীবনটা বড়ই অদ্ভদ।
তানহা তার উপদেশ শেষ করে সবাইকে লিভ নিতে বলল। ওর দিকে শেষ বারের মত তাকিয়ে আমি সবার সাথে যখনই চলে আসব তখনই তানহা পিছন থেকে বলল--
-মেহমেদ সাহেব,
আপনি একটু থাকুন।
-(আমি মাথা নাড়িয়ে হ্যা বললাম)
-মেহমেদ সাহেব,
আপনি একটু থাকুন।
-(আমি মাথা নাড়িয়ে হ্যা বললাম)
সবাই চলে যাওয়ার পর, তানহা তার চেয়ার থেকে দৌড়ে উঠে চলে আসলো আমার সামনে।
এসেই একটি মায়াময় হাসি দিলো।
কত বছর পর আবার ওর হাসিমাখা মুখটা দেখতে পেলাম।
এসেই একটি মায়াময় হাসি দিলো।
কত বছর পর আবার ওর হাসিমাখা মুখটা দেখতে পেলাম।
তারপর অভিমানের সুরে একটানা অনেকগুলা প্রশ্ন করল--
--মেহমেদ, তুই এখানে.? কেমন আছিস তুই..? এত বছর কোথায় ছিলি ?
ইসস, চেহারাটার কি হাল করে রেখেছিস,, চোখের নিচে কালো দাগ পড়ে গেছে, নিজের প্রতি একটুও যত্ন নিস না, তাইনা??
তোর কি এই ৪ বছরে আমাদের কথা একটিবারের জন্যও মনে পড়েনি..?
এতটা স্বার্থপর কিভাবে হলি তুই..?
তুই জানিস, তুই নিরুদ্দেশ হয়ে যাবার পর নানু তোর জন্য কত কেঁদেছে,,?
আব্বু, চাচ্চু, জেঠুরা তোকে কত খুজেছে,,?
কোথাও তোকে পাওয়া পায়নি।
ফুফু চলে যাওয়ার পর তুই যে এমন একটা কাজ করবি কে জানত বল,,?
কিরে কিছু বল?
ও কথাগুলো বলতে বলতে হাপিয়ে গেছে।
-আপনি কেমন আছেন?
-তুই আমাকে আপনি করে বলছিস কেন?
-সবসময়তো তাই বলতাম,জানেন না?
-হুম জানি,কিন্তু একটা সময় তুই করেই বলতি,হঠাৎ করে একদিন আপনি করে ডাকা শুরু করলি,জিঞ্জেস করেছিলাম কেন, কোনো উত্তর দিস নি।
-কিছু প্রশ্নের উত্তর না জানাই ভালো
-কেন?
-ম্যাম আমি এখন আসি,কথাটা বলেই চলে আসব আর তানহা আমার হাতটা ধরে ফেলল....
--মেহমেদ, তুই এখানে.? কেমন আছিস তুই..? এত বছর কোথায় ছিলি ?
ইসস, চেহারাটার কি হাল করে রেখেছিস,, চোখের নিচে কালো দাগ পড়ে গেছে, নিজের প্রতি একটুও যত্ন নিস না, তাইনা??
তোর কি এই ৪ বছরে আমাদের কথা একটিবারের জন্যও মনে পড়েনি..?
এতটা স্বার্থপর কিভাবে হলি তুই..?
তুই জানিস, তুই নিরুদ্দেশ হয়ে যাবার পর নানু তোর জন্য কত কেঁদেছে,,?
আব্বু, চাচ্চু, জেঠুরা তোকে কত খুজেছে,,?
কোথাও তোকে পাওয়া পায়নি।
ফুফু চলে যাওয়ার পর তুই যে এমন একটা কাজ করবি কে জানত বল,,?
কিরে কিছু বল?
ও কথাগুলো বলতে বলতে হাপিয়ে গেছে।
-আপনি কেমন আছেন?
-তুই আমাকে আপনি করে বলছিস কেন?
-সবসময়তো তাই বলতাম,জানেন না?
-হুম জানি,কিন্তু একটা সময় তুই করেই বলতি,হঠাৎ করে একদিন আপনি করে ডাকা শুরু করলি,জিঞ্জেস করেছিলাম কেন, কোনো উত্তর দিস নি।
-কিছু প্রশ্নের উত্তর না জানাই ভালো
-কেন?
-ম্যাম আমি এখন আসি,কথাটা বলেই চলে আসব আর তানহা আমার হাতটা ধরে ফেলল....
চলবে---
0 Comments