অতৃপ্ত অশরীর ছায়া
পর্বঃ [>৩<]
.
নতুন বাসায় এসে এমন ভয়ানক ঘটনা ঘটে যাবে যেটা কেউ কল্পনাও করতে পারবে না।
।
।
তান্ত্রিকের কথা মতো তো নতুন বাসায় আসলাম কিন্তু এখানেও পিছু পিছু এসেছে সেই অশরীরী ছায়া গুলো।
।
।
আজ রাতে কী হবে সেটা নিয়ে অনেক ক্ষণ ভাবলাম কিন্তু কিছু বুঝতে পারছি না।
।
।
ধুর যা হবার তা তো হবেই এটা আটকানোর সাধ কারো নাই। তাই ওত ভেবে লাভ নাই।
।
।
তার পর তিনজনে মিলে শুয়ে পড়লাম একি বিছানায়।
।
।
আমি আজও মাঝে একপাশে তাসফিয়া আরেক পাশে দিশা দুজনে তো এমন ভাবে জরিয়ে ধরে আছে মনে হয় কেউ আমায় দড়ি দিয়ে বেধে রেখেছে।
।
।
আমাদের কারো চোখে ঘুম নেই।
।
।
১১ টার সময় দিশা তো ঘুমিয়ে পড়েছিলো কিন্তু আমি আর তাসফিয়া ঘুমাই নি।।
।
।
সাঈদঃ ধুর ঘুমও ধরছে না কী যে করি তখনি মনে আসলো এভাবে বিছানায় না ঘুমিয়ে আমাদের বাসা থেকে একটু দুরে একটা সমুদ্র সৈকত রয়েছে।
।
।
।
সাঈদঃ তাসফিয়া শুনছো।
।
।
তাসফিয়াঃ হুম বলো।
।
।
সাঈদঃ একটু উঠবা।
।
.
নতুন বাসায় এসে এমন ভয়ানক ঘটনা ঘটে যাবে যেটা কেউ কল্পনাও করতে পারবে না।
।
।
তান্ত্রিকের কথা মতো তো নতুন বাসায় আসলাম কিন্তু এখানেও পিছু পিছু এসেছে সেই অশরীরী ছায়া গুলো।
।
।
আজ রাতে কী হবে সেটা নিয়ে অনেক ক্ষণ ভাবলাম কিন্তু কিছু বুঝতে পারছি না।
।
।
ধুর যা হবার তা তো হবেই এটা আটকানোর সাধ কারো নাই। তাই ওত ভেবে লাভ নাই।
।
।
তার পর তিনজনে মিলে শুয়ে পড়লাম একি বিছানায়।
।
।
আমি আজও মাঝে একপাশে তাসফিয়া আরেক পাশে দিশা দুজনে তো এমন ভাবে জরিয়ে ধরে আছে মনে হয় কেউ আমায় দড়ি দিয়ে বেধে রেখেছে।
।
।
আমাদের কারো চোখে ঘুম নেই।
।
।
১১ টার সময় দিশা তো ঘুমিয়ে পড়েছিলো কিন্তু আমি আর তাসফিয়া ঘুমাই নি।।
।
।
সাঈদঃ ধুর ঘুমও ধরছে না কী যে করি তখনি মনে আসলো এভাবে বিছানায় না ঘুমিয়ে আমাদের বাসা থেকে একটু দুরে একটা সমুদ্র সৈকত রয়েছে।
।
।
।
সাঈদঃ তাসফিয়া শুনছো।
।
।
তাসফিয়াঃ হুম বলো।
।
।
সাঈদঃ একটু উঠবা।
।
তাসফিয়াঃ এত রাতে। কেনো।
।
।
সাঈদঃ আরে উঠোই না তার পর বলছি।
।
।
তাসফিয়াঃ তার পর বিছানা থেকে উঠে। হুম বলো এইবার।
।
।
সাঈদঃ চলো বাইরে থেকে ঘুরে আসি।
।
তাসফিয়াঃ এত রাতে বাইরে কেনো ।
।
।
সাঈদঃ অনেক দিন হলো কোথাও যাওয়া হয় নি চলো না ঘুরে আসি।
।
।
তাসফিয়াঃ এত করে যেহেতু বলছো তাহলে চলো।
।
।
সাঈদঃ তার পর আমি আর তাসফিয়া বাইরে বেড়িয়ে পড়লাম।
।
আজ শহরটা নিস্তবধ। মনে হয় এই শহরে আমারা দুজনে কিছু খন হাঠার পর সমুদ্র সৈকত এ চলে আসলাম তার পরে দুইজনে সমুদ্রের পাড়ে হাঠতে লাগলাম।
।
।
।
ইসস কত দিন হলো এই ভাবে সমুদ্রের পাড়ে হাঠি নি।
।
।
দুজনে সারা রাত সমুদ্রের পাড়ে বসে অনেক গল্প করলাম সমুদ্রের পাড়ে বসে চাদটা দেখতে দেখতে সকাল হয়ে গেলো।
।
।
তার পর সকাল বেলা কুয়াশায় ভেজা ঘাস গুলোর উপর হাঠতে ভালোই লাগছিলো।
।।
।
।
।
সাঈদঃ আরে উঠোই না তার পর বলছি।
।
।
তাসফিয়াঃ তার পর বিছানা থেকে উঠে। হুম বলো এইবার।
।
।
সাঈদঃ চলো বাইরে থেকে ঘুরে আসি।
।
তাসফিয়াঃ এত রাতে বাইরে কেনো ।
।
।
সাঈদঃ অনেক দিন হলো কোথাও যাওয়া হয় নি চলো না ঘুরে আসি।
।
।
তাসফিয়াঃ এত করে যেহেতু বলছো তাহলে চলো।
।
।
সাঈদঃ তার পর আমি আর তাসফিয়া বাইরে বেড়িয়ে পড়লাম।
।
আজ শহরটা নিস্তবধ। মনে হয় এই শহরে আমারা দুজনে কিছু খন হাঠার পর সমুদ্র সৈকত এ চলে আসলাম তার পরে দুইজনে সমুদ্রের পাড়ে হাঠতে লাগলাম।
।
।
।
ইসস কত দিন হলো এই ভাবে সমুদ্রের পাড়ে হাঠি নি।
।
।
দুজনে সারা রাত সমুদ্রের পাড়ে বসে অনেক গল্প করলাম সমুদ্রের পাড়ে বসে চাদটা দেখতে দেখতে সকাল হয়ে গেলো।
।
।
তার পর সকাল বেলা কুয়াশায় ভেজা ঘাস গুলোর উপর হাঠতে ভালোই লাগছিলো।
।।
।
ইসস এই মুহুর্ত টা যদি আবারো ফিরে আসতো।
।
।
।
তার পর বাসায় ফিরে এলাম।
।
কেনো না দিশা বাসায় একা আছে।
।
।
বাসায় এসে দেখলাম দিশা এখনো ঘুমাচ্ছে তাই আর তাকে ডাক দেয় নি।
।
।
।
সকালে হালকা নাস্তা করে অফিসে চলে আসলাম তার পর মন দিয়ে সব কাজ করে বাসায় ফিরলাম।
।
।
বাসায় এসেই তাসফিয়া বললো।
।
।
তাসফিয়াঃ তুমি এতখন কোথায় ছিলে। দেখো না দিশা কেমন করছে মানে।
।
।
সাঈদঃ কেমন করছে মানে কী।
।
।
তাসফিয়াঃ তুমি যখন সকালে নাস্তা করে অফিসে গেলে আমি তখন দিশাকে ডাক ।
।
তাসফিয়াঃ হুম তাই করো চলো তারা তারি ওনার কাছে যাই।
।
।
।
সাঈদঃ তার পর গাড়ি বের করে তান্ত্রিকের কাছে গেললাম।
।
।
তান্ত্রিকঃ এত রাতে আমার কাছে কেনো।
।
।
সাঈদঃ তার পর তান্ত্রিকে সব কিছু খুলে বললাম।
।
।
তান্ত্রিকঃ হুম বুঝসি। তোর মেয়ের শরীরটা পুরোটাই এখন ওই অতৃপ্ত অশরীর কবলে চলে গেছে তারা তোর মেয়ের সাথে শারীরিক সম্পর্ক করতে সক্ষম হয়েছে।
।
।
সে এখন ধীরে ধীরে অশুভ শক্তিতে পরিণত হবে।
।
।
।
সাঈদঃ এটা কী করে সম্ভব আপনি দয়া করে কিছু করুণ প্লিজ।
।
।
তান্ত্রিকঃ এর থেকে মুক্তি পাওয়ার একটাই উপাই।
।
।
সাঈদঃ কী সেটা।
।
।
।
।
তার পর বাসায় ফিরে এলাম।
।
কেনো না দিশা বাসায় একা আছে।
।
।
বাসায় এসে দেখলাম দিশা এখনো ঘুমাচ্ছে তাই আর তাকে ডাক দেয় নি।
।
।
।
সকালে হালকা নাস্তা করে অফিসে চলে আসলাম তার পর মন দিয়ে সব কাজ করে বাসায় ফিরলাম।
।
।
বাসায় এসেই তাসফিয়া বললো।
।
।
তাসফিয়াঃ তুমি এতখন কোথায় ছিলে। দেখো না দিশা কেমন করছে মানে।
।
।
সাঈদঃ কেমন করছে মানে কী।
।
।
তাসফিয়াঃ তুমি যখন সকালে নাস্তা করে অফিসে গেলে আমি তখন দিশাকে ডাক ।
।
তাসফিয়াঃ হুম তাই করো চলো তারা তারি ওনার কাছে যাই।
।
।
।
সাঈদঃ তার পর গাড়ি বের করে তান্ত্রিকের কাছে গেললাম।
।
।
তান্ত্রিকঃ এত রাতে আমার কাছে কেনো।
।
।
সাঈদঃ তার পর তান্ত্রিকে সব কিছু খুলে বললাম।
।
।
তান্ত্রিকঃ হুম বুঝসি। তোর মেয়ের শরীরটা পুরোটাই এখন ওই অতৃপ্ত অশরীর কবলে চলে গেছে তারা তোর মেয়ের সাথে শারীরিক সম্পর্ক করতে সক্ষম হয়েছে।
।
।
সে এখন ধীরে ধীরে অশুভ শক্তিতে পরিণত হবে।
।
।
।
সাঈদঃ এটা কী করে সম্ভব আপনি দয়া করে কিছু করুণ প্লিজ।
।
।
তান্ত্রিকঃ এর থেকে মুক্তি পাওয়ার একটাই উপাই।
।
।
সাঈদঃ কী সেটা।
।
তান্ত্রিকঃ আজ থেকে ঠিক ১৯ দিন পর পূর্ণিমার রাত ওই রাতে সকল আত্মা গুলো তাদের বশ করা শরীর গুলো ছেড়ে নতুন শরীরের খোজে যখন কোনো শরীর খুঁজে পায় না তখন আবার পুরাতন শরীরে ফিরে আসে।
।
।
তাসফিয়াঃ তাহলে কী ওই রাতে আমার মেয়ে মুক্তি পাবে ওই অশরীরীদের হাত থেকে।
।
।
।
তান্ত্রিকঃ সেটা সঠিক ভাবে বলা যাবে না তবে যদি ওই রাতে শুভ কোনো আত্মা তোমার মেয়ের শরীরে প্রবেশ করা যায় তাহলে তাহলে আর কোনো আত্মা বশ করতে পারবে না।
।
।
সাঈদঃ সেটা কী করে সম্ভব।
।
।
তান্ত্রিকঃ সব কিছু আমিই করবো এখন বাসায় ফিরে যাও তবে সাবধান তোমার মেয়ের আশে পাশে যেনো কেউ না যায়। যদি কেউ যায় তাহলে তার শরীরের সমস্ত রক্ত চুষে খেয়ে ফেলবে।
।
।
।
সাঈদঃ হুম।
।
।
তার পর গাড়ি নিয়ে বাসায় ফিরছিলাম তখন রাস্তায় ভিড় দেখতে পেয়ে নিচে নেমে যা দেখলাম
।
।
।
চলবে
।
।
তাসফিয়াঃ তাহলে কী ওই রাতে আমার মেয়ে মুক্তি পাবে ওই অশরীরীদের হাত থেকে।
।
।
।
তান্ত্রিকঃ সেটা সঠিক ভাবে বলা যাবে না তবে যদি ওই রাতে শুভ কোনো আত্মা তোমার মেয়ের শরীরে প্রবেশ করা যায় তাহলে তাহলে আর কোনো আত্মা বশ করতে পারবে না।
।
।
সাঈদঃ সেটা কী করে সম্ভব।
।
।
তান্ত্রিকঃ সব কিছু আমিই করবো এখন বাসায় ফিরে যাও তবে সাবধান তোমার মেয়ের আশে পাশে যেনো কেউ না যায়। যদি কেউ যায় তাহলে তার শরীরের সমস্ত রক্ত চুষে খেয়ে ফেলবে।
।
।
।
সাঈদঃ হুম।
।
।
তার পর গাড়ি নিয়ে বাসায় ফিরছিলাম তখন রাস্তায় ভিড় দেখতে পেয়ে নিচে নেমে যা দেখলাম
।
।
।
চলবে
0 Comments