পর্ব ২ বউ যখন কাজের মেয়ে
মাহিম অনেক কিছু ভেবে মাহিম ঢুকে পড়লো
,
,
রুমে ঢুকে বলতে লাগলো
মাহিম:-বলছি আপনার ব্যাক গোছানো আছে? নাকি এখনো গুছিয়েনেন্নি?
,
প্রিয়া মাহিমের কথার কোন উত্রর না দিয়ে প্রিয়া মাহিমের কাছে আসলো,এসে সালাম করতে প্রিয়া মাহিমের পা ছুতে যাবে ঠিক তখনি মাহিম পা সরিয়ে নিয়ে তারপর তার কাদ ধরে তুলে
ঠাসস করে একটা চর বসিয়ে দিল প্রিয়ার গালে।
মাহিমের এমন কাজ দেখে প্রিয়া অসহায় চোখে তাকিয়ে রইলো।
,
মাহিম:-(রাগি কন্ঠে)আমি কি বলছি আপনার কানে যাচ্ছেনা? নাকি ভেবে নিয়েছেন বিয়ে করেছি বলে আগের সবকিছু ভূলে আপনাকে আমার স্ত্রী হিসাবে মেনে নিয়েছি।
,
প্রিয়া কিছু বলছেনা চুপ করে আছে
,
মাহিম:-যদি সেটা ভেবে থাকেন, তাহলে সেই স্বপ্ন মাটি চাপা দিয়ে দিন,কারন আমি আগের কিছুই ভূলিনি,আর ভূলবও না।আর আপনাকে আমার স্ত্রী হিসাবে মেনে নেওয়ার তো কোন প্রশ্নই উঠেনা,কারণ আমার স্ত্রী হওয়ার আপনার কোন যোগ্যতাই নেই।! নিন তারাতারি রেডি হয়েনিন অনেকটা পথ যেতে হবে।
,
প্রিয়া মাহিমের কথা শুনে মাথা নিচু করে শুধু চোখের জল ফেলছে।
,
মাহিম:-কি হলো আপনি এখনো দাড়িয়ে আছেন কেন?আমার কথা কি এখনো বুঝতে পারেননি?(ধমক দিয়ে)
,
প্রিয়া:-(কাঁপা কাঁপা কন্ঠে)কোথাও যাব আমি?(কেঁদে কেঁদে)
,
মাহিম:-হাহা সেটা আমি কি করে বলবো যে আপনি কোথায় যাবেন?(একটু হাসি দিয়ে)
,
প্রিয়া:-ঐ বাড়িতে আমি আবার ফিরে গেলে আমার মামী আমাকে মেরেই ফেলবে,কিছুতেই ঐ বাড়িতে আমাকে ঢুকতে দিবেনা(কেঁদে কেঁদে)
,
মাহিম:-এই দেখুন আপনার এইসব কাহিনি শুনার কোন ইচ্ছে আমার নেই।আপনি হাত জোর করে আপনাকে বিয়ে করতে বলেছেন বলেই আমি আপনার কথা মতো আপনাকে বিয়েটা করেছি,সো এখন কথা মতো আপনিও একখনি এই মুহূর্তে এই বাসা থেকে বেড়িয়ে যাবেন ব্যাস্(বিরক্তির ভাবে)
,
প্রিয়া:-(হাত জোর করে)প্লিজ শুধু আজকে রাতটা আমাকে এখানে থাকতে দিন,কাল সকাল হতেই আমি আপনাদের বাসা ছেড়ে চলে যাব(কেঁদে কেঁদেই)
,
মাহিম:-বাহ্,আসতে না আসতে দেখি আপনি এখন উল্টা সুর গাইছেন?
,
প্রিয়া:-প্লিজ শুধু আজকের রাতটা আমি কথা দিচ্ছি আমি কাল ভর হতেই আমি চলে যাব,দয়া করে যখন বিয়েটা করেছেন এবার দয়া করে শুধু আজকের রাতটা থাকতে দিন প্লিজ(হাত জোর করে কেঁদে কেঁদে)
,
""মাহিম:-""সেদিন যদি তুমি আমাকে ঐভাবে সবার সামনে চর না মারতে,অপমান না করতে,আমার ভালোবাসাকে অবহেলা না করতে,তাহলে হয়তো আজকে তোমাকে আর এইদিনটা দেখতে হতো না।আমার কাছে তোমাকে এভাবে হাত জোর করে কেঁদে কেঁদে একটা রাত থাকার জন্য চেতে হতোনা,তোমাকে সারা জীবনের জন্য আমার বুকে রাগলে রাখতাম কোন কষ্ট হতে দিতাম না তোমার।
আজকে তুমি যতটা কষ্ট পাচ্ছ সেদিন তোমার থেকে বেশি কষ্ট আমি পেয়েছি,যেদিন তুমি আমার ভালোবাসাকে ঐভাবে ফিরিয়ে দিয়েছো,আরো কষ্ট দিব তোমাকে,কষ্ট কষ্ট দিতে শেষ করে দিব তোমাকে।(#মনে_মনে)""
,
মাহিম:-এই আপনাদের মতো মেয়ে গুলোকে না আমি খুব ভালো ভাবেই চিনি,এখন বলছেন শুধু আজকের রাতটা,আর কালকে বলবেন আর দুইটা দিন তারপর নিজের স্ত্রীর অধিকার চাইবেন।
,
প্রিয়া:-না না আমি সত্যি বলছি আমি কাল ভর হতেই আপনাদের বাসা ছেড়ে চলে প্লিজ বিশ্বাস করুন(কেঁদে কেঁদেই)
,
মাহিম ভাবছে এতরাতে একলা একটা মেয়ে চিনেনা-জানেনা কোথায় কার কাছেই বা যাবে।
প্রিয়া মায়া ভড়া মুখ দেখে মাহিমের মনে একটু মায়া হলো,তাই সে আর কিছু না বলে খাঁট থেকে শুধু একটা বালিশ মেঝে ছুড়ে মেরে বলল
মাহিম:-এই নিন মনে রাগবেন শুধু আজকের রাতটা,বাট আমার রুমেরর ভিতরে না।
,
এইবলে মাহিম খাটের উপরে সুয়ে চোখ বন্ধ করলো।
প্রিয়া চোখের পানি মুছতে মুছতে বালিশটা কুরে হাত নিয়ে বাহিরে চলে আসলো।
,
বাহিরে হিম পরছে হালকা হওয়া খুব ঠান্ডা ইচ্ছে করছে কাতা গায় দিয়ে সুতে,কিন্তু প্রিয়ার পরনে শুধু একটা শাড়ি আর কিছুই নেই।
প্রিয়া বালিশটা মেঝেতে দিয়ে শাড়িটা পেচিয়ে সুয়ে কাঁন্না করছে আর ভাবছে,আজকে তো থাকার জন্য একটা বালিশ হলেও পেয়েছি কিন্তু কালকে কোথায় যাব? কার কাছে যাব? পৃথিবীতে তো আপন বলতে শুধু মামা কিন্তু সেখানেও তো যাওয়া যাবেনা।এমনিতেই বিয়ে ভেঙে যাওয়াতে গ্রামের লোকজন সব সময় হাসি-ঠাট্টা আজে-বাজে কথা বলে,আর এখন বিয়ের পর স্বামী ছাড়া সেখানে ফিরেগেলে গ্রামের লোকজন আর তার মামী তাকে শেষ করে ফেলবে।সাথে তার মামারও জীবনটাও শেষ হয়ে যাবে,তাই সেখানে যাবেনা।
তাহলে প্রিয়া যাবে কোথায়? থাকবে কোথায়?
এইসব ভাবছে আর সুয়ে সুয়ে কান্না করছে প্রিয়া।
,
আসলে পৃথিবীর নিয়মটাই এমন।
যার আছে তো সবকিছুই আছে,আর যার নেই তো কিছুই নেই।সেই রকম হলো প্রিয়া,সেই ছোট্ট থেকে অনেক কষ্ট করে বড়হয়েছে,ছোট্ট বেলায় ভাবতো বড়হলে হয়তো আর কষ্ট থাকবেনা,কিন্তু বড়হয়েও কষ্ট দূর হলো না মামীর জ্বালায় জীবন শেষ।
তারপর ভাবতো বিয়ে হলে শ্বশুড় বাড়ি গেলে তখন আর কোন কষ্ট থাকবেনা কিন্তু বিয়ের পরেও কষ্ট প্রিয়া পিচু ছাড়লো না।
,
,
,
মাহিম অনেক কিছু ভেবে মাহিম ঢুকে পড়লো
,
,
রুমে ঢুকে বলতে লাগলো
মাহিম:-বলছি আপনার ব্যাক গোছানো আছে? নাকি এখনো গুছিয়েনেন্নি?
,
প্রিয়া মাহিমের কথার কোন উত্রর না দিয়ে প্রিয়া মাহিমের কাছে আসলো,এসে সালাম করতে প্রিয়া মাহিমের পা ছুতে যাবে ঠিক তখনি মাহিম পা সরিয়ে নিয়ে তারপর তার কাদ ধরে তুলে
ঠাসস করে একটা চর বসিয়ে দিল প্রিয়ার গালে।
মাহিমের এমন কাজ দেখে প্রিয়া অসহায় চোখে তাকিয়ে রইলো।
,
মাহিম:-(রাগি কন্ঠে)আমি কি বলছি আপনার কানে যাচ্ছেনা? নাকি ভেবে নিয়েছেন বিয়ে করেছি বলে আগের সবকিছু ভূলে আপনাকে আমার স্ত্রী হিসাবে মেনে নিয়েছি।
,
প্রিয়া কিছু বলছেনা চুপ করে আছে
,
মাহিম:-যদি সেটা ভেবে থাকেন, তাহলে সেই স্বপ্ন মাটি চাপা দিয়ে দিন,কারন আমি আগের কিছুই ভূলিনি,আর ভূলবও না।আর আপনাকে আমার স্ত্রী হিসাবে মেনে নেওয়ার তো কোন প্রশ্নই উঠেনা,কারণ আমার স্ত্রী হওয়ার আপনার কোন যোগ্যতাই নেই।! নিন তারাতারি রেডি হয়েনিন অনেকটা পথ যেতে হবে।
,
প্রিয়া মাহিমের কথা শুনে মাথা নিচু করে শুধু চোখের জল ফেলছে।
,
মাহিম:-কি হলো আপনি এখনো দাড়িয়ে আছেন কেন?আমার কথা কি এখনো বুঝতে পারেননি?(ধমক দিয়ে)
,
প্রিয়া:-(কাঁপা কাঁপা কন্ঠে)কোথাও যাব আমি?(কেঁদে কেঁদে)
,
মাহিম:-হাহা সেটা আমি কি করে বলবো যে আপনি কোথায় যাবেন?(একটু হাসি দিয়ে)
,
প্রিয়া:-ঐ বাড়িতে আমি আবার ফিরে গেলে আমার মামী আমাকে মেরেই ফেলবে,কিছুতেই ঐ বাড়িতে আমাকে ঢুকতে দিবেনা(কেঁদে কেঁদে)
,
মাহিম:-এই দেখুন আপনার এইসব কাহিনি শুনার কোন ইচ্ছে আমার নেই।আপনি হাত জোর করে আপনাকে বিয়ে করতে বলেছেন বলেই আমি আপনার কথা মতো আপনাকে বিয়েটা করেছি,সো এখন কথা মতো আপনিও একখনি এই মুহূর্তে এই বাসা থেকে বেড়িয়ে যাবেন ব্যাস্(বিরক্তির ভাবে)
,
প্রিয়া:-(হাত জোর করে)প্লিজ শুধু আজকে রাতটা আমাকে এখানে থাকতে দিন,কাল সকাল হতেই আমি আপনাদের বাসা ছেড়ে চলে যাব(কেঁদে কেঁদেই)
,
মাহিম:-বাহ্,আসতে না আসতে দেখি আপনি এখন উল্টা সুর গাইছেন?
,
প্রিয়া:-প্লিজ শুধু আজকের রাতটা আমি কথা দিচ্ছি আমি কাল ভর হতেই আমি চলে যাব,দয়া করে যখন বিয়েটা করেছেন এবার দয়া করে শুধু আজকের রাতটা থাকতে দিন প্লিজ(হাত জোর করে কেঁদে কেঁদে)
,
""মাহিম:-""সেদিন যদি তুমি আমাকে ঐভাবে সবার সামনে চর না মারতে,অপমান না করতে,আমার ভালোবাসাকে অবহেলা না করতে,তাহলে হয়তো আজকে তোমাকে আর এইদিনটা দেখতে হতো না।আমার কাছে তোমাকে এভাবে হাত জোর করে কেঁদে কেঁদে একটা রাত থাকার জন্য চেতে হতোনা,তোমাকে সারা জীবনের জন্য আমার বুকে রাগলে রাখতাম কোন কষ্ট হতে দিতাম না তোমার।
আজকে তুমি যতটা কষ্ট পাচ্ছ সেদিন তোমার থেকে বেশি কষ্ট আমি পেয়েছি,যেদিন তুমি আমার ভালোবাসাকে ঐভাবে ফিরিয়ে দিয়েছো,আরো কষ্ট দিব তোমাকে,কষ্ট কষ্ট দিতে শেষ করে দিব তোমাকে।(#মনে_মনে)""
,
মাহিম:-এই আপনাদের মতো মেয়ে গুলোকে না আমি খুব ভালো ভাবেই চিনি,এখন বলছেন শুধু আজকের রাতটা,আর কালকে বলবেন আর দুইটা দিন তারপর নিজের স্ত্রীর অধিকার চাইবেন।
,
প্রিয়া:-না না আমি সত্যি বলছি আমি কাল ভর হতেই আপনাদের বাসা ছেড়ে চলে প্লিজ বিশ্বাস করুন(কেঁদে কেঁদেই)
,
মাহিম ভাবছে এতরাতে একলা একটা মেয়ে চিনেনা-জানেনা কোথায় কার কাছেই বা যাবে।
প্রিয়া মায়া ভড়া মুখ দেখে মাহিমের মনে একটু মায়া হলো,তাই সে আর কিছু না বলে খাঁট থেকে শুধু একটা বালিশ মেঝে ছুড়ে মেরে বলল
মাহিম:-এই নিন মনে রাগবেন শুধু আজকের রাতটা,বাট আমার রুমেরর ভিতরে না।
,
এইবলে মাহিম খাটের উপরে সুয়ে চোখ বন্ধ করলো।
প্রিয়া চোখের পানি মুছতে মুছতে বালিশটা কুরে হাত নিয়ে বাহিরে চলে আসলো।
,
বাহিরে হিম পরছে হালকা হওয়া খুব ঠান্ডা ইচ্ছে করছে কাতা গায় দিয়ে সুতে,কিন্তু প্রিয়ার পরনে শুধু একটা শাড়ি আর কিছুই নেই।
প্রিয়া বালিশটা মেঝেতে দিয়ে শাড়িটা পেচিয়ে সুয়ে কাঁন্না করছে আর ভাবছে,আজকে তো থাকার জন্য একটা বালিশ হলেও পেয়েছি কিন্তু কালকে কোথায় যাব? কার কাছে যাব? পৃথিবীতে তো আপন বলতে শুধু মামা কিন্তু সেখানেও তো যাওয়া যাবেনা।এমনিতেই বিয়ে ভেঙে যাওয়াতে গ্রামের লোকজন সব সময় হাসি-ঠাট্টা আজে-বাজে কথা বলে,আর এখন বিয়ের পর স্বামী ছাড়া সেখানে ফিরেগেলে গ্রামের লোকজন আর তার মামী তাকে শেষ করে ফেলবে।সাথে তার মামারও জীবনটাও শেষ হয়ে যাবে,তাই সেখানে যাবেনা।
তাহলে প্রিয়া যাবে কোথায়? থাকবে কোথায়?
এইসব ভাবছে আর সুয়ে সুয়ে কান্না করছে প্রিয়া।
,
আসলে পৃথিবীর নিয়মটাই এমন।
যার আছে তো সবকিছুই আছে,আর যার নেই তো কিছুই নেই।সেই রকম হলো প্রিয়া,সেই ছোট্ট থেকে অনেক কষ্ট করে বড়হয়েছে,ছোট্ট বেলায় ভাবতো বড়হলে হয়তো আর কষ্ট থাকবেনা,কিন্তু বড়হয়েও কষ্ট দূর হলো না মামীর জ্বালায় জীবন শেষ।
তারপর ভাবতো বিয়ে হলে শ্বশুড় বাড়ি গেলে তখন আর কোন কষ্ট থাকবেনা কিন্তু বিয়ের পরেও কষ্ট প্রিয়া পিচু ছাড়লো না।
,
,
,
মাহিম সুয়ে সুয়ে ভাবছে যে অপমানের জ্বালা তার ভিতরে জ্বলছে,সেই অপমানের এক একটা কথার প্রতিশোধ প্রিয়ার চোঁখের জল দিয়ে সে নিভাবে।আর সেটা কাল সকাল থেকে প্রিয়াকে কষ্ট দিয়ে শুরু করবে,ওর ভালোবাসাকে সবার সামনে যতটা অপমান অবহেলা করেছে সেটা মাহিম প্রিয়াকে ডাবল অপমান অবহেলা কষ্ট দিয়ে তার প্রতিশোধ নিবে।
,
,
,
সকাল বেলা মাহিমেরর আগে ঘুম ভেঙে য়ায়,ঘড়ির দিকে তাকিয়ে দেখে সকাল ৭টা বেজেগেছে।মাহিম উঠে দেখলো সে ছাড়া আর কেউই রুমে নেই,প্রিয়াকে রুমে কোথাও দেখতে পেলো না।প্রিয়া সত্যি সত্যি ভর হতেই চলেগেছে নাকি?সেটা ভেবে তারাতারি উঠে ওয়াশরুমে গেল,গিয়ে দেখলো কেউ নেই।তারপর যখন রুমের বাহিরে আসতে যাবে ঠিক তখনি দেখলো প্রিয়া তার রুমের দরজার সামনে ঠান্ডায় ছোট্ট বাচ্চাদের মতো গুটিসুটি হয়ে শুয়ে আছে।
মাহিম প্রিয়ার দিকে তাকিয়ে আছে,কি মায়া ভরা নিষ্পাপ মুখ,প্রিয়াকে ঘুমন্ত আবস্তায় ঠিক যেমন একটা ঘুমন্ত পরীর মতো লাগছে।
মাহিম প্রিয়াকে এভাবে দেখে একহাটু ফেলে বসলো,বসে খেয়াল করলো কালকে রাতের চরটার আঙ্গুলের ছাপ প্রিয়ার গালে এখনো দ্যাগ হয়ে আছে।
----To Be Continue---
Next এখনি পাবেন
,
,
,
সকাল বেলা মাহিমেরর আগে ঘুম ভেঙে য়ায়,ঘড়ির দিকে তাকিয়ে দেখে সকাল ৭টা বেজেগেছে।মাহিম উঠে দেখলো সে ছাড়া আর কেউই রুমে নেই,প্রিয়াকে রুমে কোথাও দেখতে পেলো না।প্রিয়া সত্যি সত্যি ভর হতেই চলেগেছে নাকি?সেটা ভেবে তারাতারি উঠে ওয়াশরুমে গেল,গিয়ে দেখলো কেউ নেই।তারপর যখন রুমের বাহিরে আসতে যাবে ঠিক তখনি দেখলো প্রিয়া তার রুমের দরজার সামনে ঠান্ডায় ছোট্ট বাচ্চাদের মতো গুটিসুটি হয়ে শুয়ে আছে।
মাহিম প্রিয়ার দিকে তাকিয়ে আছে,কি মায়া ভরা নিষ্পাপ মুখ,প্রিয়াকে ঘুমন্ত আবস্তায় ঠিক যেমন একটা ঘুমন্ত পরীর মতো লাগছে।
মাহিম প্রিয়াকে এভাবে দেখে একহাটু ফেলে বসলো,বসে খেয়াল করলো কালকে রাতের চরটার আঙ্গুলের ছাপ প্রিয়ার গালে এখনো দ্যাগ হয়ে আছে।
----To Be Continue---
Next এখনি পাবেন
0 Comments