অতৃপ্ত অশরীর ছায়া
পর্বঃ ৫
।
আমি দরজাটা খোলা মাএই যা দেখলাম তা দেখে কিছু খন এর জন্য আমার পায়ের নিচের মাটিতে মনে হয় সরে গেছিলো
।
।
দিশা আস্ত একটা মানুষের রক্ত চুষে খাচ্ছে।
।
চোখ দুটো পুরো লাল হয়ে গেছে।
।
এটা কী দেখছি আমি সত্যি নাকি মিথ্যা।
।
তাহলে আগের দুটো মানুষের রক্ত দিশাই চুষে খেয়েছে।
।
।
কিন্তু দিশা রুম থেকে বেড় হচ্ছে কীভাবে।
।
।
এসব ভাবতে ভাবতে মনে হলো কেউ যেনো এদিকে আসছে সামনে তাকাতেই দেখলাম দিশা আমার দিকেই আসছে।
।
।
দিশাঃ আমি আরো রক্ত চুষে খাবো আমার খুব খিদে পেয়েছে। রক্ত খাবো আজ যাকেই পাবো তারি রক্ত চুষে খাবো।
।
।
সাঈদঃ এই খানে থাকা মোটেও ঠিক হবে।
।
তার চেয়ে ভালো এখান থেকে পালিয়ে যাই।
।
।
সাথে সাথে দরজাটা বন্ধ করে। নিচে এসে তাসফিয়াকে ডাক দিলাম।
।
।
তাসফিয়াঃ এত রাতে ডাকছো কেনো।
।
।
সাঈদঃ তার পর তাসফিয়াকে সব কিছু খুলে বললাম।
।
।
তাসফিয়াঃ কী তাহলে আমার সন্দেহ টাই ঠিক।
।
।
সাঈদঃ হুম আর উপরে তো একটা লাশ ও পড়ে আছে।
চলো এখান থেকে পালিয়ে অন্য কোন খানে যাই।
।
।
কিছু দিন এর জন্য দিশার কাছ থেকে দুরে থাকতে হবে না হলে কখন যে আমাদেরি রক্ত চুষে খেয়ে ফেলবো তা আমরাই বলতে পারবো না।
।
।
তাসফিয়াঃ এত রাতে কোথায় যাবা।
।
সাঈদঃ কোথাও না গাড়িতে বসে দুজনে সারা রাত ঘুরে বেড়াবো।
।
।
তাসফিয়াঃ হুম তারাতাড়ি চলো।
।
।
সাঈদঃ তার পর দুজনে গাড়িতে বসলাম মানে আমার একটা নিজস্ব কার রয়েছে বা মাইক্রো।
।
।
তাসফিয়াঃ বাইরে ঠান্ডা করছে না।
।
।
সাঈদঃ হুম হালকা হালকা।
।
।
তাহলে এসি টা অন করে দেই।
।
।
তাসফিয়াঃ হুম দাও।
।
।
সাঈদঃ কিছু দুর যেতে না যেতেই মনে হচ্ছে কেউ আমাদের পিছু নিয়েছে কিন্তু কে সেটা।
।
।
তাসফিয়াঃ শুনছো ওই দেখো কী যেনো একটা উড়তে উড়তে আমাদের পিছনে আসতেছে।
।
।
।
সাঈদঃ হুম সেটা আর কেউ না দিশাই ভালো মতো দেখো আর ভালো মতো সিট বেল্টা লাগিয়ে নাও।
।
।
তার পর গাড়ি টা 280 গতিতে ছুটতে লাগলো।
।
।
তাসফিয়াঃ দিশা আমাদের পিছনে আসতেছে কেনো এতে ওর কী লাভ।
।
।
সাঈদঃ রক্ত চুষে খাবে বলে এই শহরটা দেখছো না কত নির্জন কেউ বাইরে নেই আমার দুজন ছাড়া।
।
।
তাসফিয়াঃ আমার কিন্তু খুব ভয় করছে।
।
।
সাঈদঃ কিছুটা আত্ম বিশ্বাস রাখো।
।
।
তখনি গাড়ির তেল শেষ।
।
ধুর শালার গাড়ির তেল শেষ হওয়ার আর জায়গা পেলো না।
।
।
এমন জায়গায় এসে দাড়ালো যেখানে না আছে বাড়ি না আছে আসে পাশে দোকান শহরের ঠিক মাঝে চারিপাশে বন জঙ্গল।
।
।
তাসফিয়াঃ কী হবে এখন আমার কিন্তু খুব ভয় লাগছে।
।
।
সাঈদঃ কী আর হবে সারারাত এখানে বসে কাটাতে হবে।
তাছাড়া গাড়ি থেকে বেড় হওয়া তো যাবেই না। এখানে অনেক বন্য প্রাণী আছে।
।
।
তাসফিয়াঃ তাহলে পিছনে চলো।
।
।
সাঈদঃ হুম।
পিছনে বসতেই।
।
তাসফিয়াঃ খুব ঠান্ডা করছে। গাড়ির এসিটাও বন্ধ হয়ে গেছে।
।
।
সাঈদঃ হুম আমার কাছে আসো তোমাকে জরিয়ে ধরে তাহলে ঠান্ডা কম লাগবে।
।
।।
।
তাসফিয়াঃ হুম।
।
।
সাঈদঃ তাসফিয়াকে জরিয়ে ধরে।
।
।
তাসফিয়াঃ আচ্ছা আমরা এখানে কী নিরাপদ।
।
।
সাঈদঃ হুম যতখন গাড়িতে আছি ততক্ষণ।
।
।
তাসফিয়াঃ তাই যদি কেউ কাচ ভেঙ্গে ভিতরে ডুকতে চায়।
।
।
সাঈদঃ পারবে না কেনো আমাদের গাড়ির কাচ গুলো চিনের কাচের ব্রিজ এর মতো শক্ত।
।
আর বাইরে থেকে তো ভিতরে কেউ দেখতেই পাবে না।
।
।
তাসফিয়াঃ তবুও কেনো যানি আমার খুব ভয় করছে।
।
।
সাঈদঃ মেয়েদের একটু ভয় করেই এটা স্বাভাবিক।
।
।
এসব কথা বলতেই গাড়ির সামনে দিশা এসে দাড়ালো সে আমাদের দেখতে পাবে না কিন্তু আমরা দেখতে পাবো।
।
।
দিশাঃ মা বাবা দরজাটা খোলো আমাকেও ভিতরে আসতে দাও।
।
।
আমার কাছ থেকে কেনো তোমারা দুরে চলে যাচ্ছো।
।
।
চলবে
পর্বঃ ৫
।
আমি দরজাটা খোলা মাএই যা দেখলাম তা দেখে কিছু খন এর জন্য আমার পায়ের নিচের মাটিতে মনে হয় সরে গেছিলো
।
।
দিশা আস্ত একটা মানুষের রক্ত চুষে খাচ্ছে।
।
চোখ দুটো পুরো লাল হয়ে গেছে।
।
এটা কী দেখছি আমি সত্যি নাকি মিথ্যা।
।
তাহলে আগের দুটো মানুষের রক্ত দিশাই চুষে খেয়েছে।
।
।
কিন্তু দিশা রুম থেকে বেড় হচ্ছে কীভাবে।
।
।
এসব ভাবতে ভাবতে মনে হলো কেউ যেনো এদিকে আসছে সামনে তাকাতেই দেখলাম দিশা আমার দিকেই আসছে।
।
।
দিশাঃ আমি আরো রক্ত চুষে খাবো আমার খুব খিদে পেয়েছে। রক্ত খাবো আজ যাকেই পাবো তারি রক্ত চুষে খাবো।
।
।
সাঈদঃ এই খানে থাকা মোটেও ঠিক হবে।
।
তার চেয়ে ভালো এখান থেকে পালিয়ে যাই।
।
।
সাথে সাথে দরজাটা বন্ধ করে। নিচে এসে তাসফিয়াকে ডাক দিলাম।
।
।
তাসফিয়াঃ এত রাতে ডাকছো কেনো।
।
।
সাঈদঃ তার পর তাসফিয়াকে সব কিছু খুলে বললাম।
।
।
তাসফিয়াঃ কী তাহলে আমার সন্দেহ টাই ঠিক।
।
।
সাঈদঃ হুম আর উপরে তো একটা লাশ ও পড়ে আছে।
চলো এখান থেকে পালিয়ে অন্য কোন খানে যাই।
।
।
কিছু দিন এর জন্য দিশার কাছ থেকে দুরে থাকতে হবে না হলে কখন যে আমাদেরি রক্ত চুষে খেয়ে ফেলবো তা আমরাই বলতে পারবো না।
।
।
তাসফিয়াঃ এত রাতে কোথায় যাবা।
।
সাঈদঃ কোথাও না গাড়িতে বসে দুজনে সারা রাত ঘুরে বেড়াবো।
।
।
তাসফিয়াঃ হুম তারাতাড়ি চলো।
।
।
সাঈদঃ তার পর দুজনে গাড়িতে বসলাম মানে আমার একটা নিজস্ব কার রয়েছে বা মাইক্রো।
।
।
তাসফিয়াঃ বাইরে ঠান্ডা করছে না।
।
।
সাঈদঃ হুম হালকা হালকা।
।
।
তাহলে এসি টা অন করে দেই।
।
।
তাসফিয়াঃ হুম দাও।
।
।
সাঈদঃ কিছু দুর যেতে না যেতেই মনে হচ্ছে কেউ আমাদের পিছু নিয়েছে কিন্তু কে সেটা।
।
।
তাসফিয়াঃ শুনছো ওই দেখো কী যেনো একটা উড়তে উড়তে আমাদের পিছনে আসতেছে।
।
।
।
সাঈদঃ হুম সেটা আর কেউ না দিশাই ভালো মতো দেখো আর ভালো মতো সিট বেল্টা লাগিয়ে নাও।
।
।
তার পর গাড়ি টা 280 গতিতে ছুটতে লাগলো।
।
।
তাসফিয়াঃ দিশা আমাদের পিছনে আসতেছে কেনো এতে ওর কী লাভ।
।
।
সাঈদঃ রক্ত চুষে খাবে বলে এই শহরটা দেখছো না কত নির্জন কেউ বাইরে নেই আমার দুজন ছাড়া।
।
।
তাসফিয়াঃ আমার কিন্তু খুব ভয় করছে।
।
।
সাঈদঃ কিছুটা আত্ম বিশ্বাস রাখো।
।
।
তখনি গাড়ির তেল শেষ।
।
ধুর শালার গাড়ির তেল শেষ হওয়ার আর জায়গা পেলো না।
।
।
এমন জায়গায় এসে দাড়ালো যেখানে না আছে বাড়ি না আছে আসে পাশে দোকান শহরের ঠিক মাঝে চারিপাশে বন জঙ্গল।
।
।
তাসফিয়াঃ কী হবে এখন আমার কিন্তু খুব ভয় লাগছে।
।
।
সাঈদঃ কী আর হবে সারারাত এখানে বসে কাটাতে হবে।
তাছাড়া গাড়ি থেকে বেড় হওয়া তো যাবেই না। এখানে অনেক বন্য প্রাণী আছে।
।
।
তাসফিয়াঃ তাহলে পিছনে চলো।
।
।
সাঈদঃ হুম।
পিছনে বসতেই।
।
তাসফিয়াঃ খুব ঠান্ডা করছে। গাড়ির এসিটাও বন্ধ হয়ে গেছে।
।
।
সাঈদঃ হুম আমার কাছে আসো তোমাকে জরিয়ে ধরে তাহলে ঠান্ডা কম লাগবে।
।
।।
।
তাসফিয়াঃ হুম।
।
।
সাঈদঃ তাসফিয়াকে জরিয়ে ধরে।
।
।
তাসফিয়াঃ আচ্ছা আমরা এখানে কী নিরাপদ।
।
।
সাঈদঃ হুম যতখন গাড়িতে আছি ততক্ষণ।
।
।
তাসফিয়াঃ তাই যদি কেউ কাচ ভেঙ্গে ভিতরে ডুকতে চায়।
।
।
সাঈদঃ পারবে না কেনো আমাদের গাড়ির কাচ গুলো চিনের কাচের ব্রিজ এর মতো শক্ত।
।
আর বাইরে থেকে তো ভিতরে কেউ দেখতেই পাবে না।
।
।
তাসফিয়াঃ তবুও কেনো যানি আমার খুব ভয় করছে।
।
।
সাঈদঃ মেয়েদের একটু ভয় করেই এটা স্বাভাবিক।
।
।
এসব কথা বলতেই গাড়ির সামনে দিশা এসে দাড়ালো সে আমাদের দেখতে পাবে না কিন্তু আমরা দেখতে পাবো।
।
।
দিশাঃ মা বাবা দরজাটা খোলো আমাকেও ভিতরে আসতে দাও।
।
।
আমার কাছ থেকে কেনো তোমারা দুরে চলে যাচ্ছো।
।
।
চলবে
0 Comments